Saturday, October 5, 2019

সুনামগঞ্জের সর্ববৃহৎ সামাজিক অনলাইন প্লাটফর্ম 'সুনামগঞ্জ ডটকম'


আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ, পিছিয়ে নেই বাংলাদেশের একটি অন্যতম জেলা সুনামগঞ্জ এবং তার মাটি ও মানুষ। অন্যদের মত সুনামগঞ্জেরও রয়েছে ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং  রয়েছে তার সৌন্দর্যের রূপ কথার মত বর্ণনা, যা বাস্তবেও তাই। সুনামগঞ্জের এসব হাসি কান্নার সমস্ত তথ্য ও তত্ত্ব-উপাত্ত নিয়মিতই চোখে পড়ে একটি সর্ববৃহৎ সামাজিক অনলাইন প্লাটফর্ম পৃথিবীর জনপ্রিয় সাইট ফেইসবুকের একটি পাবলিক গ্রুপ 'সুনামগঞ্জ ডটকম' এ।
তথ্য নিয়ে জানা যায়, এটি সুনামগঞ্জের সর্ববৃহৎ অনলাইন সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্ম। এর প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বম্ভরপুর সরকারী দিগেন্দ্র বর্মণ কলেজের ইংরেজি প্রভাষক জনাব মশিউর রহমান। তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, আমি গ্রুপটির প্রতিষ্ঠাতা এডমিন। বর্তমানে ৬ জন কাজ করছেন। প্রতিষ্ঠা করেছিলাম ২০১৬ সালের ১৪ মে। এ পর্যন্ত গ্রুপটির সদস্য সংখ্যা দাড়িয়েছে প্রায় ১৪ হাজারের মত।
লক্ষ্য-উদ্দেশ্য:
এ গ্রুপটির লক্ষ-উদ্দেশ্য জানতে চাইলে তিনি জানান; সুনামগঞ্জ জেলার শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, কৃতী ব্যাক্তি, পর্যটন সম্ভাবনা, সামাজিক উন্নয়ন ও সমস্যা নিয়মিত তুলে ধরতেই 'সুনামগঞ্জ ডটকম' এর যাত্রা শুরু। সৃজনশীল তরুণ সম্প্রদায়কে সাথে নিয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করে সুনামগঞ্জকে আমরা সারা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চাই। তিনি আরো বলেন, সৎ, দক্ষ ও দেশ প্রেমিক তরুণ প্রজন্মকে সম্পৃক্ত করে সমাজিক  ও মানবিক কাজে জড়ো করার লক্ষ্যেই গ্রুপটি মূলত খোলা হয়েছিল। এই সামাজিক সাইটটিকে নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে। সাইটটির মাধ্যমে মোটিভেশনাল কর্মকান্ড তুলে ধরে সমাজে ইতিবাচক মেসেজ দিতে চাই। এখানে যারা এডমিন হিসেবে কাজ করছেন সবাই নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। একটি আলোকিত সমাজ, দেশ গড়ার লক্ষ্যেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
কাজের পরিধি:
এই জনপ্রিয় গ্রুপটির  কাজের পরিধি জানতে চাইলে তিনি বলেন,
জেলার অনেক সামাজিক ও মানবিক কাজে সহযোগী হিসেবে কাজ করছে এ গ্রুপটি। সমাজের বিত্তবানদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে বন্যার্থদের পাশে দাড়ানো, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তা, দরিদ্র রোগীদের সহায়তা প্রদান ও অসংখ্য ব্লাড ডোনারদের সংগ্রহ করে রক্তদান কর্মসূচির পাশাপাশি মূমুর্ষ রোগীদের তাৎক্ষণিক রক্ত দান, সুনামগঞ্জের কৃতী ব্যাক্তিদের তুলে ধরে তাদের প্রেরণাদায়ক সফল জীবনের পর্যালোচনাসহ সকল ভালো কাজের দ্রুত প্রচারের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক মেসেজ প্রদান ও জেলার শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং পর্যটন নিয়মিত তুলে ধরার কাজে নিয়োজিত আমাদের এই স্বপ্নের গ্রুপটি।
গ্রুপটির সিনিয়র এডমিন ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং সুনামগঞ্জ শাখার কর্মকর্তা জনাব আশরাফ উদ্দীনের কাছে গ্রুপটি সম্পর্কে ফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান,
আমাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে নিত্য নতুন তথ্য-উপাত্ত ও জীবনঘনিষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পরিবেশনের কারণে পাঠকের কাছে দিন দিন গ্রুপটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা তৃণমূল পর্যায়ে দেশ, মাটি ও মানুষের কথা বলি। সমাজের সমস্ত অসংগতি থেকে বেরিয়ে এ দেশকে, এ দেশের মানুষকে সত্য, সুন্দর ও শান্তির পথে নিয়ে আসতে চাই। গ্রুপটির মনোগ্রামটিতে কবুতরের চিত্র এ শান্তির বানীই বহন করে। আমাদের শ্লোগান 'আলোর পথে।' এই সামাজিক অনলাইন প্লাটফর্মটির মাধ্যমে আমরা আলো বিতরণের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই।
সম্মাননা অর্জন:
এ গ্রুপটি কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ অর্জন করেছে মবিএস (মানবতার কল্যাণ ফাউন্ডেশন, বিশ্বজন, সঞ্জীবনী) কর্তৃক সম্মাননা স্মারক। তাছাড়া নানাবিধ সামাজিক ও মানবিক কর্মাণ্ডে সম্পৃক্ত হয়ে তা সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারায় 'সুনামগঞ্জ ডটকম' কুড়িয়েছে সুনামগঞ্জ ৪ আসনের এমপি পীর ফজলুর রহমানসহ অসংখ্য গুণীজনের প্রশংসা এবং প্রেরণাদায়ক মন্তব্য।
এডমিন প্যানেল:
গ্রুপটিকে একটি মানসম্মত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিণত করার জন্য জনস্বার্থে আমভাবে পোস্টের উপর সীমাবদ্ধতা টেনে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ যে কেউ এখানে যে কোনো লেখা, তথ্য বা সংবাদ ইত্যাদি এডমিন প্যানেল ছাড়া পোস্ট করতে পারবে না। তাই বিভিন্ন দিক ও বিভিন্নজনের কাছ থেকে তথ্য, তত্ত্ব-উপাত্ত ও সংবাদ সংগ্রহ করার পর তা ভালভাবে যাচাই বাছাই করে গ্রুপে প্রকাশ করার জন্য ৬ জনের একটি এডমিন প্যানেল গঠণ করা হয়েছে। তারা হলেন;
প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান এডমিনঃ মু. মশিউর রহমান
সিনিয়র এডমিনঃ মু. আশরাফ হোসেন লিটন
এডমিনঃ জাকির হোসেন রাজু
এডমিনঃ আবু তালহা বিন মুনির
এডমিনঃ আব্দুস সামাদ আফিন্দি নাহিদ
এডমিনঃ আশিস রহমান
পরিশেষ:
→যারা সুনামগঞ্জকে ভালবাসেন ও সুনামগঞ্জ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা এ গ্রুপে যুক্ত হতে পারেন।
→যারা শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিমনা।
→যারা নিজের মেধাকে লেখনির মাধ্যমে প্রকাশ করতে চান।
→যারা সমাজ নিয়ে ভাবেন, তারা আজই যুক্ত হয়ে যান 'সুনামগঞ্জ ডটকম' এ।

Wednesday, August 1, 2018

ফলাফল নিয়ে এডভোকেট জুবায়ের ও নাগরিক ফোরামের বিবৃতি



সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সরকারের কুট-কৌশলই বিজয়ী হয়েছে
সদ্য সমাপ্ত সিলেট সিটি নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ভোটের নামে লুটপাট ও তান্ডব চালানো হয়েছে। তাদের এই তান্ডবলীলার মহাউৎসবে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন মেয়র প্রার্থী এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, প্রধান এজেন্ট ও নাগরিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন- নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করে সিলেট সিটিতে সরকারের কুট-কৌশলই বিজয়ী হয়েছে। এই নির্বাচনে ভোটারদের জনমতের প্রতিফলন না ঘটিয়ে সরকারের কৌশলের প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে। নির্বাচন চলাকালে আমাদের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনিয়মের লিখিত অভিযোগ পেশ ও জাতির জাগ্রত বিবেক সাংবাদিক বন্ধুদের সকল অনিয়ম ও তান্ডবের চিত্র তুলে ধরেছিলাম।
বুধবার এক বিবৃতিতে মেয়র প্রার্থী এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট হাফিজ আব্দুল হাই হারুন, নাগরিক ফোরামের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. আব্দুল আহাদ ও সদস্য সচিব মো: ফখরুল ইসলাম বলেন- ৩০ জুলাই সিলেটে প্রকৃত পক্ষে কোন ভোট হয়নি। ভোটের নামে লুটপাটের উৎসব চালিয়ে মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। অনিয়ম, লুটপাট, কেন্দ্র দখল, এজেন্টদের বের করে দেয়া ও সন্ত্রাসী হামলার অকাট্য প্রমাণ দাখিল করে অভিযোগ করা সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন কোন উদ্যোগ না নিয়ে সরকারের কর্তাব্যক্তিদের নির্দেশিত প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী সিলেটবাসীকে নিজেদের তৈরী করা ফলাফল পাঠ করে শুনিয়েছেন। দেশের বিভিন্ন সিটিতে লুটপাট ও তান্ডবের পরও দেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী খ্যাত পূণ্যভুমি সিলেটবাসী মনে করেছিল অন্তত সিলেটে শান্তিপুর্ণ ভোট হবে। কিন্তু সিলেটবাসীর সেই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করে সিলেটের দীর্ঘদিনের চলমান রাজনৈতিক সম্প্রীতির ইতিহাসে কলংকের কালেমা লেপন করা হয়েছে। সিলেটবাসী তাদেরকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন- ৩০ জুলাই (সোমবার) নির্বাচন চলাকালীন সময়ে নগরীর ১৩৪ টি কেন্দ্রের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশী কেন্দ্রে সরকার দলীয় নেতাকর্মীরা নগ্ন হামলা চালিয়ে টেবিল ঘড়ি প্রতীকের এজেন্টদের বের করে দেয়। তারা কেন্দ্র দখল করে সীল মারার মহোৎসব চালায়। ভোট গণনার সময়ও ঐসব কেন্দ্রে টেবিল ঘড়ির এজেন্টরা উপস্থিত থাকতে পারেননি। কেন্দ্র দখল কালে কিছু স্থানে স্থানীয় জনতা প্রতিরোধ গড়লে সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনী গুলী চালায় এতে কয়েকজন গুলীবিদ্ধ হয়। ছাত্রনেতা ফাহাদ গুলীবিদ্ধ হয়ে এখনো আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
তারা বলেন- ভোট শুরুর পর থেকেই প্রতিটি কেন্দ্রে সরকারদলীয় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মারমুখী আচরণ, কেন্দ্র দখল ও টেবিল কাষ্ট ভোট কেন্দ্রগুলোতে ভীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। যাতে ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যেতে না পারে। সকাল সাড়ে ৮টায় সরকার দলীয় একজন কাউন্সিলারের নেতৃত্বে ২০নং ওয়ার্ডের এমসি কলেজ কেন্দ্র দখল ও টেবিল ঘড়ির এজেন্টকে বের করে দিয়ে নৌকার টেবিল কাষ্ট ভোট গ্রহণের যে তান্ডব শুরু হয়েছিল তা সারাদিন অব্যাহত ছিল। ঐ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী পর্যায়ক্রমে ২১, ২২, ২৪ ও ১৯নং ওয়ার্ডের প্রতিটি কেন্দ্রে টেবিল ঘড়ির এজেন্টদের বের করে দিয়ে কেন্দ্র দখল ও সরকারদলীয় মেয়র ও কাউন্সিলার প্রার্থীদের ব্যালট ছিনতাই করে টেবিল কাষ্ট করে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এসব কেন্দ্র দখল ও তান্ডবে সরকারদলীয় সাবেক ও বর্তমান এমপিরাও নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৮নং ওয়ার্ডে জাতীয় পার্টির একজন এমপির নেতৃত্বে ককটেল হামলা সহ কেন্দ্র দখল করা হয়। ২৪নং ওয়ার্ডের সাবেক এক এমপির নেতৃত্বে কেন্দ্র দখল ও তান্ডব চালানো হয়। দক্ষিণ সুরমার ৩টি ওয়ার্ডের সরকার দলীয় একজন এমপির নেতৃত্বে কেন্দ্র দখল ও তান্ডব চালানো হয়। জালালাবাদ ও কোতোয়ালী থানায় সরকারদলীয় কয়েক শীর্ষ নেতার মাধ্যমে কেন্দ্র দখল ও জাল ভোটের মহোৎসব চালানো হয়। এছাড়া কেন্দ্র দখল, টেবিল ঘড়ির এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেয়া, নৌকার প্রতীকের ভোট টেবিল কাষ্ট করায় শীর্ষ নেতাদের সাথে সরকার দলের ছাত্র, যুব ও স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন নেতারা সরাসরি অংশ নেন। ভোটের আগের দিন রাতে ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বিভিন্ন কেন্দ্রে নির্বাচন কাজে নিয়োজিত প্রিসাইডিং অফিসারদের ভয়ভীতি প্রদর্শণ করে ব্যালট বই ছিনিয়ে নিয়ে তা টেবিল কাষ্ট করে বাক্সে ভরে দেয়া হয়। পরদিন ঐসব কেন্দ্রে মেয়র প্রার্থীর ব্যালট শেষ হয়ে গেছে বলে ভোটারদের ভোট না নিয়েই বিদায় করা হয়।
তারা বলেন- নির্বাচনে তান্ডব চলাকালে সরকারে বিভিন্ন বাহিনী কোন বাধা না দিয়ে সরকারদলীয় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সহযোগি হিসেবে কাজ করেছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, কেন্দ্র দখল ও সীল মারার মহোৎসব চালানোর পরও সরকার দলীয় মেয়র প্রার্থী মাত্র ৮৫ হাজার ভোট পেয়েছেন। অথচ বিগত নির্বাচনে তিনি ৮০ হাজারের বেশী ভোট পেয়েছিলেন। এব্যাপারে প্রশ্ন থেকেই যায়, সিলেটে তাদের ভোট কত? আর দখল ভোটের সীলমারা উৎসবের ভোটগুলো গেল কোথায়? এছাড়া এত তান্ডবের পরও টেবিল ঘড়ির উল্লেখযোগ্য ভোট কাউন্টিংয়ে নিয়ে আসা হয়নি। সরকারদলীয় সন্ত্রাসীদের তান্ডবের কারণে নগরীর এক তৃতীয়াংশেরও বেশী কেন্দ্রে ভোট গণনার পুর্বেই টেবিল ঘড়ির এজেন্টদের জোরপুর্বক বের করে দেয়া। যেসব কেন্দ্রে শেষ পর্যন্ত এজেন্ট ছিল সেই এজেন্টের স্লিপের হিসাব ও রিটার্নিং অফিসার ঘোষিত ভোটের হিসাবে ব্যাপক পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়েছে। একদিকে সকাল থেকে ভীতিকর অবস্থা সৃষ্টি, কেন্দ্র দখল, টেবিল কাষ্ট তারপর এজেন্টদের বের করে দেয়া ও গণনার সময় ঘড়ির এজেন্টদের উপস্থিত থাকতে না দিয়ে টেবিল ঘড়ির প্রাপ্ত ভোটকে কাউন্টিংয়ে না নিয়ে এসে ইচ্ছেমত সংখ্যা বসিয়ে দিয়ে ভোটের সংখ্যা ঘোষনা দেয়া সবই সরকারের নীল-নকশা ও কুট-কৌশলের অংশ। ঘোষিত এই ফলাফলে সিলেটবাসীকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান তারা।
তারা আরো বলেন- অবৈধ সরকার গণতন্ত্রের সব স্তম্ভগুলোকে একে একে ধ্বংস করে দিয়েছে। সর্বশেষ স্তম্ভ মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থাকে ছিনিয়ে নিয়েছে। এর মাধ্যমে সততা ও যোগ্যতার মাপকাঠির পরিবর্তে সরকারের মত ও কৌশলের প্রতিফলন ঘটানো হচ্ছে। সিসিক নির্বাচনের পুরোপুরি প্রক্রিয়া অবৈধ সরকারের কতিপয় উচ্চ পদস্ত কর্তাব্যক্তিদের সমন্বয়ে পরিচালনা করা হয়েছে। মেয়র প্রার্থী এডভোকেট জুবায়ের ও নেতৃবৃন্দ বলেন- জাতীয় রাজনীতিতে অনাস্থা, সন্দেহ ও অবিশ্বাস সৃষ্টির মাধ্যমে জোট ভিত্তিক রাজনীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই এই পন্থা অনুসরন করা হয়েছে। ২০ দলীয় জোটকে ভেঙ্গে খালি মাঠে গোল দিয়ে পুনরায় গদি দখল করতে সরকার যে সুগভীর ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করছে সিসিক নির্বাচন হলো তাদের প্রথম টেস্ট কেইস। আমরা অত্যন্ত বলিষ্টতার সহিত বলতে পারি যে- সিসিক নির্বাচনে ভোটারদের জনমতের পরাজয় ঘটিয়ে সরকারের কুট-কৌশলকে বিজয়ী করা হয়েছে। সিলেট তথা দেশবাসীকে এই ফলাফলে বিভ্রান্ত না হয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন ও মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান তারা।
নেতৃবৃন্দ বলেন- মেয়র প্রার্থী এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের নির্বাচনী কাজে যারা জড়িত থেকে, ভোট দিয়ে, কেন্দ্র দখল প্রতিরোধ করতে সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এছাড়া ভোট চলাকালে সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে যারা আহত হয়েছেন তাদের আশু সুস্থতা কামনা করেন এবং যারা গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন তাদের মুক্তির দাবী জানান। ৩০ জুলাইয়ের প্রহসনের পাতানো নির্বাচনের প্রধান স্বাক্ষী সিলেটের সাংবাদিক বন্ধুদের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তাদের সাহসী লেখনিতে সিলেটের ভোট উৎসবের নামে লুটোৎসবের প্রকৃত চেহারা ফুটিয়ে তুলেছেন। সিলেটবাসীকে এই সরকারের কুট-কৌশলের পাতানো নির্বাচনের ফলাফলে বিভ্রান্ত না হয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন ও  মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাপিঁয়ে পড়ার আহ্বান জানান তারা। নেতৃবৃন্দ এই পাতানো নির্বাচনকে বাতিল করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জোর দাবী জানান।

Tuesday, July 31, 2018

কামরানকে আতর গোলাপ চন্দন মাখিয়ে বলি দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিলো?→হিরণ মাহমদ নিপু

ব্লাগার রিপোর্টঃ

সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হিরণ মাহমুদ নিপু তার ফেইসবুক টাইমলাইনে গত ৩০ জুলাই ঘটে যাওয়া সটি নির্বাচন নিয়ে একটি বিবৃতি দেন।তিনি বলেন;  রাজশাহী - বরিশালে  এবং গাজী পুর সিটি নির্বাচনে প্রত্যেকটিতে ৭০/৮০ হাজার ভোটের ব্যবধানে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন এবং কিভাবে এত ব্যবধানে নৌকা বিজয়ী হয়েছে তা শুধু দেশবাসী নয় বিশ্ববাসী জানে ব্যতিক্রম শুধু সিলেটের জন্য ।
বদরুদ্দীন আহমেদ কামরান ভাই কে আতর গোলাপ চন্দন মাখিয়ে বলি দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিলো?
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক কলাকৌশলের কারনে অন্য কাউকে মেয়র প্রার্থী করা যেত।
জাতীয় রাজনীতির স্বার্থে এমন একটি বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার সম্পন্ন ব্যক্তি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান কে ধ্বংস করে দিলেন ?
কি অপরাধ ছিল বদর উদ্দিন আহমদ কামরান এর কি অপরাধ ছিলো আমাদের মত আবেগী কর্মীদের যে আমাদের সাথে এমন সাজানো নাটক করলেন ?
আরিফুল হক সাহেব এর সাথে আমার ব্যক্তিগত কোন দ্বন্দ্ব ছিলোনা বা থাকার প্রশ্নই ওঠে না বরং খুবই ভাল সম্পর্ক উনি যেদিন  হাইকোর্ট এর রায় পেয়েছিলেন সেদিন তিনি আমার বাসার সামনে পেয়ে বললেন হিরন বিয়ে করেছ শুনেছি এসো তোমার বৌ দেখব বলেই ঘরে ঢুকে আমার বৌকে বলেন যে ছোট বোন হে একটা পাগল আমি কিছু খাব না আমার ডায়াবেটিস তুমি আমাকে কমলা থাকলে খাবাও ।
পাতানো নির্বাচনের স্বার্থে এই শহরের মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করেছি, জীবনে কখনো উপশহর সেন্টারে নৌকা বিজয়ী হয়নি। ৩৫শত ভোটের মধ্যে ৩৩ কাস্ট হওয়ার কথা বললেন আনোয়ারুজ্জান চৌধুরী।
কথামতো কাজ করেছি নৌকা কে বিজয়ী করেছি ।নবীনচন্দ স্কুল সেন্টারে সকাল ৭টায় নির্বাচন শুরু হওয়ার আগেই ঘরির এজেন্ট বিএনপির এজেন্টদের সাথে আল্লাহ্ মাবুধ....
ব্লুবার্ড স্কুল সেন্টারে বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থী হাজী সালেহ আহমদ ট্রেক্টর মার্কা এবং ধানের শীর্ষে জোট বেঁধে ভোট দিতে দেই নি ।
এত কষ্ট চরিত্র নষ্ট করে আমার পরিবারের জন্য কিছু করিনি।
আওয়ামী লীগ তোমার রাজনীতি করি করছি কিন্তু শেষ বিকেলে তুমি তোমার প্রয়োজনে আমাকেই বলি?
বাঘ যখন ক্ষোদা পায় তখন তার বাচ্চা খায় এটাই কি বাস্তবতা?
নির্বাচন কে কেন্দ্র করে নানাজনের নানা মত নানা ধরনে ক্ষোভ মিশ্রিত প্রতিক্রিয়া আবেগী কর্মীদের বুকফাটা আর্তনাদ প্রকাশ করছেন টংদোকান অফিস কক্ষ সহ যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে।অত্যন্ত স্বাভাবিক ।অত্যন্ত স্বাভাবিক হলেও বিষয়টির ফলাফল  অস্বাভাবিক যা আগামী প্রজন্মকে রাজনীতিতে বিমুখতার সহায়ক হবে ।
তথ্যঃলেখকের ফেইসবুক টাইমলাইন থেকে।

বদর উদ্দিন আহমদ কামরান ভাই কে ছোট্ট একটি পরামর্শ- সোহেল তাজ এবং সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এর মত পরিবার নিয়ে বিদেশে চলে যান । যেটুকু গিয়েছে যাক চিন্তা না করে যা রয়েছে তা রক্ষা করেন ।



Monday, July 30, 2018

আমরা কথা রেখেছি→মনির হোসাইন

আমরা যে কেন্দ্রে দায়িত্বরত ছিলাম।

৮ নং ওয়ার্ডের পাঠানটুলা জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা ভোট কেন্দ্র।

মদিনা মার্কেট।যেখানে আমাদের ভোট সবার চেয়ে দৃশ্যতই বেশি, সেখানে যখন ঘড়ির মান ভাল, (যেটা আমি সকালের পোস্টে বলেছিলাম) তখন আমার চোখের সামনে কামরানের ভাই,আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগ প্ল্যান করে এসে গুঞ্জন রটিয়ে দিলো যে, ভেতরে সীল মারা হচ্ছে। যাতে একটা বিসৃঙ্খলা লেগে যায়, পরে ভোট কেন্দ্র বন্ধ করে   নিজেরা যাতে ইচ্ছে মত সীল মারতে পারে। করলও তাই।বিএনপির কয়েকটা লোক যখন এই গুঞ্জন শুনে স্লোগান দিয়ে এগিয়ে গেল।তাদের পুলিশ ধাওয়া করলো।এর পরে তাদের আর দেখা যায় নি।তখন আমাদের সাথে ঝামেলা শুরু করলো।তারা বলতে লাগলো আমরা না কি লোকদেরকে ঘড়ি ঘড়ি করে ভোট দিতে বলছি।এক কথা দুই কথা লেগে গেলো হুলুস্থুল।পুলিশ এসে আমাদের ধাওয়া করলো এবং গেইট থেকে যখন সব পুলিশ আমাদের দিকে তেড়ে এসেছে ঠিক সেই মুহুর্তে প্রাই ৫০ জনের মত ছাত্রলীগ লাটিসোটা নিয়ে একজন পুলিশের ইশারায় ভেতরে চলে গেল।তারপর সীল মারতে শুরু করলো নৌকায়।আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত পুলিশ ও RAB এর সহযোগীতা চেয়েই যাচ্ছি।তারা বলল,তোমরা কোনো কথা বলবানা ও হৈ হুল্লুর করবানা।উপর থেকে অর্ডার আছে আমরা ডাইরেক্ট গুলি করে দেব।আমাদেন ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেলো।শাহজালাল ইউনিভার্সিটির সেক্রেটারী রেজাউল ভাইয়ের নেতৃত্বে আমরা পুলিশকে ধাক্কাইয়া গেইট পর্যন্ত নিলাম আর বললাম ভেতরে যা হচ্ছে ঠেকান।আমরা আপনাদের উপর আস্থা রাখি।তারপরেও তারা কথা বলে না।আমরা যখন আল্লাহু আকবার বলে ইট পাটকেল নিয়ে পুলিশকে ধাওয়া করলাম, তারা দৌড়ে অনেক দূর চলে গেল।আমরা দেয়াল টপকে ভেতরে ঢোকে জাল ভোট ঠেকানোর চেষ্টা করলাম তখন পুলিশ রাবার বুলেট ছুড়তে শুরু করলো।এতে আমাদের কয়েকজন সাথী আহত হয়।গুলাগুলির শব্দ শুনে ছাত্রলীগ ভেতর থেকে ৫০ টা দ্রুত বের হয়ে পুলিশের সাথে আমাদের ধাওয়া করতে লাগলো।আমরা আল্লাহু আকবার বলে দাড়িয়ে গেলাম।তারাও থমকে দাড়িয়ে গেল।এর পরর ফিরে গেল।আমরাও সেইভ হয়ে গেলাম।ভাগ্যিস আমরা যতি এই কাণ্ডটা না ঘটাতাম তাহলে ছাত্রলীগ দরজা বন্ধ করে সীল মারতেই থাকতো আর আমরা অসহায়ের মত দাড়িয়েই থাকতাম।যা হোক, সাংবাদিক চলে আসলো।ছাত্রলীগ হুসিয়ার হয়ে গেলো।পরে পুলিশ, বিজিবি,আরমী, RAB তারা এসে গেইট ঘেড়াও করে রাখলো।প্রাই আঁধাঘন্টা পর আবার ভোট গ্রহণ শুরু।ঘড়ির মান ভালো।শেষে এই কেন্দ্রের ফলাফল কি(?)।

নৌকা ও ধানের শীষের ভোট গণনা হলেও ঘড়ি মার্কার ভোট গুণতে দেওয়া হয় নি।পরে রেজাল্ট না জানিয়েই জনগণকে সারাক্ষণ বসিয়ে রেখে ধোকা দিয়ে বেলট বাক্স নিয়ে প্রশাসণ চলে যায়।আমরা হতাশ! একি!

কিছু করার ছিলো না।

তখন বুঝতে পারলাম ভোট গণনার ক্ষেত্রে এই একটা কেন্দ্রে যা হয়েছে অন্যান্য কেন্দ্রেও তাই হয়েছে।পরে জানলাম, হ্যা এমনটাই হয়েছে।

হ্যা সত্য বলছি,

আমি স্বশরীরে উপস্থিত ছিলাম এই কর্মকাণ্ডগুলোতে।পাগড়ি মাথায় এক হুজুরও নৌকায় অনেক গুলো সীল মেরেছে।ছাত্রলীগেরা এসে এসে বলছে,

কিরে কয়টা দিছস?

-দুইটা।কেউ বললে চারটা।এভাবে তারা লাইনে দাড়িয়ে পুলিশেন সহায়তায় তারা একটু পর পরেই ভোট দিয়েছে।তখন অসহায়ের মত চেয়ে থাকা ছাড়া আর কিছু করার ছিলো না আমার।

আল্লাহ,

এই অন্যায়ের শেষ কোথায়?

ফাহাদ ভাইকে অন্য আরেকটা কেন্দ্রে রক্ত ঝড়াতে হয়েছে গুলিতে।তার হাটুতে বন্দুক ঠেকিয়ে পুলিশ গুলি করেছে।

আল্লাহ ভাইকে সুস্থ করে দিন।আমি ১৩৪ টা কেন্দ্রের কথা বলি নি।শুধু একটা কেন্দ্রের কথা সংক্ষিপ্তভাবে বললাম।

এর পরেও আমরা কথা রেখেছি।আমরা মাঠে থেকেছি।জুলুমের বিরোদ্ধে আমরা লড়াই করেছি।

আপনারা করেন বা না করেন,

আমরা বিশ্বাস করি

আল্লাহর কসম

এ জুলুমের শেষ হবে একদিন।

আমরা সেই দিনেন প্রতিক্ষায় থাকবো।

আল্লাহ আপনি তাদেরর চিনে রাখুন।

আমরা অাল্লাহর কাছে উত্তম প্রতিদানের প্রত্যাশী।

#কপি_নিষিদ্ধ।


শিবির নেতা গুলিবিদ্ধ।


২১ নং ওয়ার্ডের শিবগঞ্জ বখতিয়ার বিবি স্কুলে ঘড়ি মার্কার নির্বাচনী কাজ করাকালে কতোয়ালী থানার সভাপতি শিবির নেতা ফাহাদের উপর পুলিশ পায়ে বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করেছে। অনিয়মে বাধা দিতে গেলে পুলিশ তার উপর চড়াও হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্বার করে হাসপালে নেয়া হয়েছে।

Saturday, June 2, 2018

ধনপুর ইউনিয়ন জামায়াতের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল






বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা ধনপুর ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে আলহাজ্জ্ব ডাঃ আবু সাঈদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী ডাঃ হেলাল উদ্দীনের পরিচালনায়  রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।আজ ২/৬/১৮ ইং তারিখ শনিবার বিকাল ৫:৩০ মিনিটে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়।এতে অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুনামগঞ্জ জেলা শাখার সম্মানিত নায়েবে আমীর জননেতা জনাব এডভোকেট শামসুদ্দীন,বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব মু.হারুনুর রশিদ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা আমীর জননেতা জনাব এডভোকেট আবুল বাশার,নায়েবে আমীর আলহাজ্জ্ব ডাঃ নুরুল ইসলাম,বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশ উপজেলা সভাপতি জনাব সুলতান আহমেদ,বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সাথী শাখার সেক্রেটারী মনির হোসাইন,ইউপি সদস্য হাফেজ ইউনুছ আলী প্রমূখ। 


Wednesday, February 21, 2018

অসহায় দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা শিবিরের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

ব্যাক্তিগত প্রতিবেদনঃবুধবার ২১/২/২০১৮খ্রিঃ



২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সাথী শাখা এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা শিবিরের সম্মানিত সেক্রেটারী আশরাফ উদ্দীন।বাংলা ভাষার গুরুত্বের পাশাপাশি ছাত্রদেরকে কুরআনের শিক্ষায় নিজেকে আলিকত করে সকল প্রকার অন্ধকার থেকে আলোর পথে ফিরে আসার আহ্বান জানান তিনি।সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ পৌর শাখার সভাপতি হিফজুর রহমান এবং বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সাথীশাখার সভাপতি নুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারী মনির হোসাইন প্রমূখ।
আলোচনা পর্ব শেষে অসহায় দরিদ্র শিক্ষার্থীদে  মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন নেতৃবৃন্দ।



সুনামগঞ্জের সর্ববৃহৎ সামাজিক অনলাইন প্লাটফর্ম 'সুনামগঞ্জ ডটকম'

আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ, পিছিয়ে নেই বাংলাদেশের একটি অন্যতম জেলা সুনামগঞ্জ এবং তার মাটি ও মানুষ। অন্যদের মত স...